Previous Lesson -- Next Lesson
৪. প্রবল বিক্ষোভের মধ্যে পিতা মহামান্বিত হলেন (যোহন ১২:২৭-৩৬)
যোহন ১২:২৭-২৮
২৭. 'আমার মন এখন অস্থির হইয়া উঠিয়াছে৷ আমি কি এই কথাই বলিব, 'পিতা, যে সময় আসিয়াছে, সেই সময়ের হাত হইতে আমাকে রক্ষা করো'? কিন্তু ইহারই জন্য তো আমি এই সময় পর্যন্ত আসিয়াছি৷ পিতা, ২৮. তোমার মহিমা প্রকাশ কর৷' বেহেশত হইতে তখন এই কথা শুনা গেল, 'আমি মহিমা প্রকাশ করিয়াছি এবং আবার তাহা প্রকাশ করিব৷'
ঈসা মসিহ তার মর্মে যন্ত্রণা ভোগ করেছেন৷ তিনি জীবনের যুবরাজ কিন্তু নিজেকে মৃতু্যর কাছে সমর্পণ করেছেন৷ তিনি প্রভুুদেরও প্রভু কিন্তু তিনি শয়তানকে তার সমস্ত শক্তি দিয়ে মৃতু্যর ওপর কর্তৃত্ব করতে দিয়েছেন৷ ঈসা মসিহ স্বেচ্ছায় আমাদের পাপ বহন করেছেন এবং আমাদের পরিবর্তে নিজেকে খোদার ক্রোধের অগি্নশিখার মধ্যে পুড়িয়েছেন৷ অনন্তকাল ধরে তার পিতার সাথে পুত্র হিসেবে যুক্ত ছিলেন৷ আমাদের মুক্তির জন্য তার পিতা তাকে ত্যাগ করেছিলেন যাতে করে রহমতের মধ্যে দিয়ে আমরা তার সাথে একত্রিত হতে পারি৷ কেউ-ই পুরোপুরিভাবে পিতা এবং পুত্রের মর্মবিদারক যন্ত্রণা উপলব্ধি করতে পারে না৷ আমাদের মুক্তির জন্য ত্রিত্বের একাত্বতা যন্ত্রনার মধ্যে ছিল৷
ঈসা মসিহের দেহ এই প্রচণ্ড চাপ সহ্য করতে পারেনি৷ তিনি চিত্কার করে বলেছিলেন, 'পিতা এই সময় থেকে আমাকে রক্ষা কর৷' তখন তিনি তার হৃদয়ে স্পষ্টভাবে পাক-রূহের জবাব শুনেছিলেন, 'এই সময়ের জন্যই তুমি জন্মগ্রহণ করেছিলে৷ এই সময় ছিল অনন্ত জীবনের লক্ষ্য৷ সকল সৃষ্টির পিতার সাথে এই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছিল যখন খোদা মানব জাতির সাথে পুনুরমিলিত হবেন, তাহলো শ্রষ্টার সাথে সৃষ্টির পুনর্মিলন৷ এই পর্যায়ে উদ্ধারের পরিকল্পনা পরিপূর্ণ হবে৷'
এতে করে ঈসা মসিহ চিত্কার করে বললেন, 'পিতা তোমার নামের মহিমা প্রকাশ হোক'৷ পুত্র দেহের ব্যাপারে লক্ষ্য করেননি৷ তিনি পাক-রূহের সাথে ঐক্যতানে প্রার্থনা করেছিলেন, 'তোমার নাম পবিত্র বলিয়া মান্য হোক৷ যাতে করে দুনিয়ার লোকেরা জানতে পারে তুমি ভয়ংকর খোদা নও যিনি দূরে এবং অযত্নবান নন কিন্তু একজন প্রেমময় পিতা, যিনি নিজেকে পুত্রের মধ্যে রেখে মন্দ এবং বিনষ্টদের রক্ষা করেন'৷
খোদা তার পুত্রের এই মিনতির উত্তর দিতে ইতস্তত করেননি৷ তিনি বেহেশত থেকেই জবাব দিয়েছিলেন 'আমি তোমার মধ্য দিয়েই নিজের নামকে গৌরবান্বিত করেছি৷ তুমি আমার বাধ্য এবং বিনীত পুত্র৷ যে কেউ তোমাকে দেখে সে আমাকেও দেখে৷ তুমি আমার প্রিয়তম, তোমাতে আমি খুবই সন্তুষ্ট৷ তোমার সলিব বহন ছাড়া আমার অন্য কিছুতে আনন্দ নাই৷ পাপীদের জন্য তোমার এই মৃতু্যর মধ্য দিয়ে আমি আমার গৌরবের অপরিহার্য বৈশিষ্টকে প্রকাশ করবো৷ সলিবের ওপর তুমি গৌরব এবং খাঁটি পবিত্রতার অর্থ প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছ৷ এটা ভালোবাসা এবং আত্ম-কোরবানির থেকে কম কিছু নয় এবং এই আত্ম-কোরবানি যারা অযোগ্য এবং কঠিন হৃদয়ের তাদের জন্য করা হয়েছে'৷
বেহেশতি কন্ঠস্বর স্পষ্টভাবেই প্রতিধ্বনিত হতে লাগলো, 'আমি আবার নিজের নামকে গৌরবান্বিত করবো যখন তুমি কবর থেকে উঠে বেহেশতে আমার কাছে আসবে, আমার মহিমার মধ্যে বসবে এবং তোমার প্রিয়জনদের ওপর আমার রূহ ঢেলে দেবে৷ তখন পাক রূহের মাধ্যমে অসংখ্য নবজন্ম প্রাপ্ত সন্তানদের মধ্য দিয়ে আমার পিতৃতুল্য নাম বির্বরধিত হবে৷ তাদের অস্তিত্ব আমাকে সম্মান করে; তাদের কর্তব্য পরায়ণ আচরণ আমাকে মহামান্বিত করে৷ সলিবের ওপর তোমার মৃতু্যই হলো খোদার সন্তানদের জন্মলাভ করার কারণ৷ গৌরবের মধ্যে তোমার মধ্যস্থতামণ্ডলীর সাফল্যের নিশ্চয়তা দেবে৷ কেবল তোমার মধ্য দিয়ে পিতা অবিরামভাবে গৌরবান্বিত হন৷'
যোহন ১২:২৯-৩৩
২৯. যে লোকেরা সেখানে দাড়াইয়াছিল তাহারা তাহা শুনিয়া বলিল, 'উহা মেঘের ডাক৷' কেহ কেহ আবার বলিল, 'কোনো ফেরেশতা উহার সঙ্গে কথা বলিলেন৷' ৩০. ইহাতে ঈসা মসিহ বলিলেন, 'এই কথা আমার জন্য বলা হয় নাই, আপনাদের জন্যই বলা হইয়াছে৷ ৩১. এই দুনিয়ার বিচারের সময় এইবার আসিয়াছে, আর দুনিয়ার কর্তার হাত হইতে এখন প্রভুত্ব কাড়িয়া লওয়া হইবে৷ ৩২. আমাকে যখন মাটি হইতে উঁচুতে তোলা হইবে, তখন আমি সকলকে আমার নিকট আনিব৷' ৩৩. তাহার কি রকমের মৃতু্য হইবে তাহা বুঝাইবার জন্য তিনি এই কথা বলিলেন৷
ঈসা মসিহের চারপাশের লোকেরা খোদার সাথে ঈসা মসিহের কথপোকথনের বিষয় অবগত ছিল না, কিন্তু তারা চিন্তা করেছিল এটা বজ্রের শব্দ ছিল৷ খোদা যে নিজেই মহব্বত তারা তা হৃদয়ঙ্গম করতে অক্ষম ছিল অথবা তার কোমল কন্ঠস্বর শোনেনি কিম্বা এটা উপলব্ধি করতে পারেনি যে খোদার মহিমা পুত্রের মধ্যে প্রকাশিত হবার মধ্য দিয়ে দুনিয়ার বিচার শুরু হয়েছিল৷
শয়তান তার দাসদের ওপর কর্তৃত্ব হারিয়েছিল যখন ঈসা মসিহকে সলিবে উঠানো হয়েছিল এবং মৃতু্যর মধ্য দিয় আমাদেরকে জীবন দান করেছিলেন৷ পিতার ইচ্ছার কাছে পুত্রের নিজের সর্মপণ করার মধ্য দিয়ে শয়তান তার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হয়েছিল৷ ঈসা মসিহ শয়তানকে দুনিয়ার যুবরাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, এই প্রকৃত অবস্থার দৃষ্টিতে যে গোটা দুনিয়ায় তার রাজ্য কায়েম ছিল৷ এই দুঃখজনক এবং তিক্ত বাস্তবতার মুখে ঈসা মসিহ ইতস্তত করেননি কিন্তু তার ন্যায়পরাণতার তরবারি দিয়ে শয়তানকে আঘাত করেছিলেন, যা ছিল সর্বনাশা আঘাত৷ ঈসা মসিহের নামের মধ্যে আমরা এখন মুক্ত সন্তান৷
আমরা সলিবের কাছে এসেছি৷ শয়তান তাকে এত ঘৃণা করতো যে সে ঈসা মসিহকে মাটিতে অথবা তার খাটের উপরে মরতে দেয়নি কিন্তু তাকে লজ্জাস্কর সলিবের ওপর উঠিয়েছিল ঠিক যেমন মুসার সময়ে মরুপ্রান্তরে সাপকে উঠানো হয়েছিল যা ছিল বিশ্বাসীদের জন্য খোদার শাস্তির সমাপ্তি হিসেবে, তাই তেমনি সলিব ঈসা মসিহের কাঁধের ওপর সকল বিচার সমর্পণ করেছিল৷ যারা সলিবের দিকে দৃষ্টি দেয়, খোদা তাদের দণ্ডাদেশ দেন না৷ ঈসা মসিহের ওপর আমাদের বিশ্বাস আমাদেরকে তার সাথে সলিববিদ্ধ করে এবং তার মৃতু্যর মধ্য দিয়ে আমাদেরকে একত্রিত করে৷ পাপের কারণে আমাদের মৃতু্য হয়েছিল এবং ন্যায়পরায়ণতার কারণে আমরা বেঁচে থাকি৷
ঈসা মসিহের সাথে আমাদের একাত্বতা আমাদেরকে তার ক্ষমতা ও গৌরবের সাথে যুক্ত করে৷ যেমন তিনি পাপ এবং মৃতু্যকে পাপ এবং পবিত্রতার মধ্যে অতিক্রম করেছিলেন, তাই তিনি আমাদেরকে তার কাছে টানবেন এবং তার মহিমার দিকে নিয়ে যাবেন৷ সবাই যারা তার ওপর বিশ্বাস করে তারা কখনোই বিনষ্ট হবে না বরং অনন্ত জীবন পাবে৷
যোহন ১২:৩৪
৩৪. তখন লোকেরা ঈসা মসিহকে বলিল, 'আমরা পাক-কিতাব হইতে শুনিয়াছি, ঈসা মসিহ চিরকাল থাকিবেন৷ তবে আপনি কেমন করিয়া বলিতেছেন যে, মনুষ্যপুত্রকে উঁচুতে তুলিতে হইবে? তাহা হইলে এই মনুষ্যপুত্র কে?'
ইহুদিরা ঈসা মসিহকে বাধ্য করতে চেষ্টা করলো তাকে যৌক্তিক এবং স্পষ্ট প্রমাণ দিতে যাতে করে তারা তদন্ত ছাড়াই তার অকৃতিমতার ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারে৷ তারা দানিয়েল কিতাবে ৭ অধ্যায়য়ের ধর্ম শাস্ত্রের ব্যাখ্যা জানতো, যেখানে নাজাতদাতাকে মনুষ্যপুত্র বলে নাম দেওয়া হয়েছে, যিনি সারা দুনিয়ার বিচারক৷ কিন্তু তারা তখনও চাইছিল তার বেহেশতি পুত্রত্বের দাবি তার কাছ থেকে শুনতে৷ তারা একথা বিশ্বাস করতে সাহস করছিল না বরং তারা একটি ভাসা-ভাসা ধারণা চাইছিল যে যদি সে তার দাবিকে প্রমাণ করতে পারে৷ তাদের কেউ কেউ তার শত্রু ছিল যাদের মন্দ উদ্দেশ্য ছিল এবং তারা তাকে খোদা নিন্দার অভিযোগের ফাঁদে ফেলতে চাইছিল যদি সে স্পষ্টভাবে স্বীকার করে যে সে-ই মনুষ্যপুত্র৷ ঈসা মসিহ তদন্তকারীদের কাছে যুক্তি দিয়ে নিজেকে প্রকাশ করেনি বরং সে সাধারণ বিশ্বাসীদের কাছে নিজেকে প্রকাশ করেছিল যারা পাক-রূহের আকর্ষণে সাড়া দিয়েছিল এবং যারা স্বীকার করেছিল যে মনুষ্যপুত্রই হলো খোদার পুত্র এবং যারা যুক্তি প্রদর্শনের আগেই তা গ্রহণ করেছিল৷
যোহন ১২:৩৫
৩৫. ঈসা মসিহ তাহাদের বলিলেন, 'আর অল্প সময়ের জন্য নূর আপনাদের সঙ্গে সঙ্গে আছে৷ নূর আপনাদের নিকটে থাকিতে থাকিতেই চলিতে আরম্ভ করুন, যেন অন্ধকার আপনাদের ওপর আসিয়া না পড়ে৷ যে অন্ধকারে চলে, সে কোথায় যাইতেছে তাহা সে জানে না৷
ঈসা মসিহ দুনিয়ার আলো, তাকে উপলব্ধি করতে বিশদ ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় না৷ এটা সহজে উপলব্ধি করা যায়, কারণ সাধারণ লোকেরা আলোকে দেখতে পায় এবং তাকে অন্ধকার থেকে পৃথক করতে পারে৷ যতক্ষণ দিনের আলো থাকে একজন ততক্ষণ বেড়াতে, হাঁটতে এবং দৌড়াতে পারে৷ রাত্রে কেউ ব্যক্তি হাঁটতে পারে না৷ যখন সূর্য আলো দেয় তখন কাজ করার সময়৷ ঈসা মসিহ ইহুদিদের বললেন তার আলোর রাজ্যে ঢুকতে তাদের জন্য অল্প সময় আছে যদি তারা তা চায়৷ এই সময় প্রয়োজন হলো সিদ্ধান্ত নেবার, বশ্যতা স্বীকার করার এবং স্থির সংকল্প নেবার৷
যাইহোক, যে কেউ নূরকে প্রত্যাখ্যান করে সে অন্ধকারে পড়ে থাকে এবং সে তার পথ চেনে না৷ এই ভবিষ্যত্বাণী ঈসা মসিহের ইহুদিদের কাছে আগেই করে ছিলেন যে তারা অন্ধকারের মধ্যে বিচরণ করবে কোন পথ, উদ্দেশ্য এবং আশা ব্যতীত৷ এই অন্ধকার প্রাকৃতিক অন্ধকারের থেকে আলাদা৷ এটা হলো ভেতরের অন্ধকার যা মানুষের মধ্যে মন্দ আত্মার দ্বারা সৃষ্টি হয়৷ সে এইভাবে সারাজীবন নিজেই অন্ধকারময় অবস্থায় থাকে, যে কেউ ঈসা মসিহের কাছে নিজেকে সমর্পণ না করে সে অন্ধকারের মধ্যে পড়ে থাকে৷ আপনি কি দেখতে পান কিছু (খ্রিষ্টীয়ান) জাতি দুনিয়াতে অন্দকারের উত্স হয়েছে? প্রতিটি জন্মগত খ্রিষ্টিয়ান আসলে ঈসা মসিহের কাছে তার জীবনকে সমর্পণ করে নাই৷ সেখানে সামান্য সংখ্যক নব জীবন প্রাপ্ত খ্রিষ্টর্ীয়ান রয়েছে৷ অন্ধকার যে কোনো ব্যক্তিকে কাবু করতে পারে যে আলোর রাজ্যে প্রবেশ করে না৷ সয়ংক্রিয়ভাবে আপনি সুসংবাদের আশীর্বাদ আপনার পিতা-মাতার কাছ থেকে উত্তরাধীকারি সূত্রে পেতে অক্ষম৷ এটা আপনার ওপর নির্ভর করবে যে ঈসা মসিহকে আপনি গ্রহণ এবং তার কাছে সমর্পণ করেন কিনা৷
যোহন ১২:৩৬
৩৬. যে অন্ধকারে চলে, সে কোথায় যাইতেছে তাহা জানে না, নূর আপনাদের নিকট থাকিতে থাকিতেই নূরের ওপর ঈমান আনুন, যেন আপনারা নূরে পূর্ণ হইতে পারেন৷'
বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে ঈসা মসিহের সাথে আপনার বন্ধন আপনাকে সম্পূর্ণ পরিবর্তিত করবে৷ সুসমাচার খোদার মহিমার রশ্মিকে বর্ষণ করে যা পরমাণবিক রশ্মি থেকেও বেশি শাক্তিশালী৷ অথচ পরমাণবিক রশ্মি কেবল ধ্বংস করে, ঈসা মসিহের রশ্মি আমাদের ভিতর অনন্ত জীবন সৃষ্টি করে যাতে করে একজন বিশ্বাসী আলোর সন্তান হতে পারে এবং অনেকের কাছেই আলোর গৃহ হতে পারে৷ আপনি কি ঈসা মসিহের আলিঙ্গনে আবদ্ধ হয়েছেন যা সত্য, পবিত্রতা এবং ভালোবাসায় পূর্ণ? ঈসা মসিহ আপনাকে অন্ধকার থেকে তাঁর অবিশ্বাস্য আলোর মধ্যে প্রবেশ করতে এবং পবিত্র হতে ডাকছেন৷
জেরুজালেমে ঢোকার আগে এবং এই বক্তৃতা দেওয়ার পর তিনি এই ধারণা পোষন করেন যে বল প্রয়োগদ্বারা ক্ষমতা গ্রহণ করবেন অথবা রোমীয়দের বা হেরোদকে আক্রমন করবেন৷ তার সংগ্রাম শেষ হয়ে গিয়েছিল এবং দুনিয়ার বিচার নিকটে এসেছিল৷ নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলছে; বিশ্বাসীরা রক্ষা পাবে এবং অবিশ্বাসীরা হারিয়ে যাবে৷ দুনিয়া এবং বেহেশতের মধ্যে সংঘাত চরমে পেঁৗছে ছিল৷ খোদা মানুষকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করেন না৷ আপনি কি আলোর সন্তান হয়েছেন না অন্ধকারের দাস হিসেবে রয়ে গেছেন?
প্রার্থনা: প্রভু ঈসা মসিহ, তোমাকে ধন্যবাদ দেই এইজন্য যে তুমি নিজেকে দুনিয়ার নূর হিসেবে প্রকাশ করেছ, তোমার কৃপার কাছে আমাদেরকে টেনে নাও, আমাদেরকে করুনায় পরিপূর্ণ কর৷ অর্থ, কর্তৃত্ব এবং পার্থিব জয়ের থেকে আমাদেরকে সরিয়ে আন, যাতে করে আমরা তোমাকে বাস্তবিকভাবে অনুসরণ করতে পারি এবং নূরের সন্তানের মতো হতে পারি৷
প্রশ্ন: